নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজশাহী আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এসময় নতুন ভোটার আইডি তৈরি, ভোটার স্থানান্তরসহ নানা কাজে নির্বাচন অফিসে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে অতিরিক্ত টাকা নেয়ার প্রমাণ পেয়েছে দুদক।
আজ সোমবার (২৩ জুন) দুপুরে দুদক কর্মকর্তারা অফিসের বোয়ালিয়া থানা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়, জেলা নির্বাচন অফিস ও আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার দপ্তরে গিয়ে বেশকিছু তথ্যের অনুসন্ধান করেন। এছাড়া অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সেবাগ্রহীতাদের সঙ্গেও কথা বলেন দুদকের কর্মকর্তারা।
দুদকের তিন সদস্যের এই এনফোর্সমেন্ট টিমের নেতৃত্বে ছিলেন সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমির হোসাইন। দুদক কমিশনে যাওয়া এক অভিযোগের প্রেক্ষিতে এই অভিযান বলে জানান তিনি। আমির হোসাইন জানান, গত ২২ জুন দুদক কমিশনে অভিযোগ করেন একজন ভুক্তভোগী। এর প্রেক্ষিতে এনফোর্সমেন্ট টিম গঠন করে এ অভিযান চালানো হয়।
আমির হোসেন জানান, আউটসোর্সিং এ যারা কাজ করে তারা নগদ টাকা নিয়ে কাজ করছে এমন দুটি অভিযোগের সত্যতা মিলেছে। ভুক্তভোগীরা তাদের নতুন এনআইডি তৈরি ও ভোটার স্থানান্তরসহ বিভিন্ন সেবা নিতে গেলে ২৩০ টাকা করে নগদ অর্থ নেয়া হয়। দুদক এবিষয়ে ব্যবস্থা নিতে দুদক কমিশনে লিখিত প্রতিবেদন পাঠাবে বলে জানান। তবে আউটসোর্সিং এ কর্মরতরা এঅভিযোগ অস্বীকার করেছেন।