বৃহস্পতিবার | ১৯শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৫ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ খবর :
কাশিয়াডাঙ্গায় অস্ত্র ও গুলিসহ দুই সন্ত্রাসী গ্রেফতার জোরকরে চেয়ারম্যানকে পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর, সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদে একমত রাজনৈতিক দলগুলো ৫ আগস্ট ‘ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান দিবসে’, সরকারি ছুটি ঘোষণা হবে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের ৪০ মৌজায় ভূমি জরিপ শুরু বিএনপি-সরকারের যৌথ সংবাদ সম্মেলনে সব দলই বিব্রত: জামায়াত ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে সরাসরি যুক্ত না হতে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার সতর্কতা সংলাপে জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট রাজশাহীর পদ্মা নদীর বাঁধ ঘিরে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করলো প্রশাসন আপনি বিদেশে বসে বাংলাদেশের সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না
সংলাপে জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট

সংলাপে জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট

প্রবাহ ডেস্ক: জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপে জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের বেশি কথা বলার সুযোগ দেওয়া হয়েছে অভিযোগ তুলে এর প্রতিবাদে ‘ওয়াক আউট’ করেছেন বাংলাদেশের কমিসউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), গণফোরামসহ কয়েকটি দলের প্রতিনিধিরা।

তবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার আবারও তাদের সম্মেলন কক্ষে নিয়ে যান।

বুধবার (১৮ জুন) বিকেলে জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের বক্তব্য শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বক্তব্য দেওয়া শুরু করলে প্রথমে গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান হৈ চৈ করে সংলাপস্থল থেকে বের হয়ে যান। এসময় তিনি বলেন, ‘এখানে কীসের সংলাপ হচ্ছে, কার সঙ্গে সংলাপ করবো। তারা যা ইচ্ছা তাই করছে।’

এরপর বের হয়ে যান সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্সসহ দুইজন। মিজানুর রহমন অপেক্ষমান সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে থাকেন। তখন তাকে জড়িয়ে ধরে সংলাপস্থলে যাওয়ার অনুরোধ করেন ১২ দলীয় জোটের মুখপাত্র শাহাদাত হোসেন সেলিম। তবে সে সময় গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে কথা বলতে থাকেন রুহিন হোসেন প্রিন্স। পরে কথা বলেন সেলিম।

সিপিবি সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামীর তিনজন কথা বলেছেন। আমাদের একজন কথা বলতে গেলে তাকে বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে। আমরা প্রতিবাদ করেছি। ওনারা সেটা নোট নিয়েছেন। তাই আমরা সংলাপে ফিরে যাচ্ছি।’

শাহাদাৎ হোসেন সেলিম বলেন, “আমরা যখন কথা বলেছি তখন আমাদের থামিয়ে দেওয়া হয়। জামায়াতে ইসলামী অপ্রাসঙ্গিক কথা বলছিল, তখন আমি বললাম এটা প্রাসঙ্গিক নয়। তখন তিনি বলেছেন, ‘আপনি কতজন লোককে প্রতিনিধিত্ব করেন’।”


ads



©2022 newsprobaha.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.