মঙ্গলবার | ১লা জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১৭ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ খবর :
‘পঞ্চপাণ্ডব’ ছাড়া নতুন যুগে বাংলাদেশ একদিনে আরও ৩৮৬ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, সবচেয়ে বেশি বরিশালে একান্ত বৈঠকে কী বলেছিলেন প্রধান উপদেষ্টা, জানালেন সিইসি আমরা নতুন দেশ গড়ার আন্দোলনে নেমেছি : নাহিদ ইসলাম ট্রাম্প ও নেতানিয়াহুকে ‘আল্লাহর শত্রু’ আখ্যা দিয়ে ইরানে ফতোয়া নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করার ব্যাপারে আশাবাদী চীন : ফখরুল শুল্ক স্টেশনগুলোর সব শ্রেণির চাকরিকে অত্যাবশ্যকীয় সার্ভিস ঘোষণা পবায় ভারী বর্ষণে রাস্তা নির্মাণের মধ্যেই ধস: দুই গ্রামের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন আসিফ মাহমুদের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা একদিনে রেকর্ড ৪২৯ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি
শেখ হাসিনার ৪৩ তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে রাজশাহী জেলা পরিষদে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন

শেখ হাসিনার ৪৩ তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে রাজশাহী জেলা পরিষদে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন

নিজস্ব প্রতিবেদক: আওয়ামীলীগের সভাপতি ও বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ৪৩তম ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে রাজশাহী জেলা পরিষদ।

বুধবার (১৭ মে ) রাজশাহী জেলা পরিষদ কার্যালয়ে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালে পুস্পস্তবক অর্পণ করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য ও রাজশাহী জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবাল।

পুস্পস্তবক অর্পণ শেষে দোয়া মাহফিলে অংশ নেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সহ প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মু: রেজা হাসান সহ অন্যান্য কর্মকর্তা- কর্মচারীবৃন্দ।

শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের আলোচনা সভায় জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর ১৯৮১ সালের এই দিনে দীর্ঘ নির্বাসন শেষে আমাদের নেত্রী বাংলার মাটিতে ফিরে আসেন। তাই আমি মনে করি, এই দিবসটি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সহ বাংলাদেশের জন্য একটি গৌরবের দিন। জননেত্রী শেখ হাসিনা ঐদিন বাংলাদেশের মাটিতে ফিরে না আসলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী অপশক্তি আজ বাংলাদেশকে আবারো পাকিস্তান বানাতো।

আমরা এও জানি, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাতে ঘাতকরা ইতিহাসের নৃশংসতম হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে। এ সময় বিদেশে থাকায় বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের পর স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভূলুণ্ঠিত করে বাঙালি জাতির অস্তিত্বকে বিপন্ন করতে নানামুখী ষড়যন্ত্র শুরু করে ঘাতক গোষ্ঠী। বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা সকল প্রচেষ্টাকে নসাৎ করে আমাদের দেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।

পরিশেষে জননেত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু কামনা করে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মীর ইকবাল তার বক্তব্য শেষ করেন। আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মু: রেজা হাসান । এসময় উপস্থিত ছিলেন সহকারী প্রকৌশলী এজাজুল আলম, উপ সহকারী প্রকৌশলী আনোয়ার হোসেন, প্রধান হিসাবরক্ষক আব্দুল মতিন, সার্ভেয়ার আলিফ আলী সহ অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।


ads



©2022 newsprobaha.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.