শনিবার | ১৩ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৯শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ খবর :
‘তৃণমূলে ওষুধের প্রাপ্যতা কমাবে উচ্চ রক্তচাপের প্রকোপ’: সাংবাদিক কর্মশালায় বক্তারা জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা : তারেক রহমান-বাবরের খালাসের রায় বহাল ডাকসু নির্বাচন নিয়ে কোনো রিট শুনব না : হাইকোর্ট `অপরাধবোধ ও বিবেকের তাড়নায় আমি রাজসাক্ষী হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি’ রাজশাহীর আদিবাসি সাঁওতাল পল্লীতে কালোথাবা, ৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে পল্লী ছাড়তে হুমকি নুরের ওপর হামলায় জামায়াত জড়িত, নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে: ছাত্রদল নেতা আমান তারেক রহমানের ৩১ দফার বার্তা প্রতিটি ঘরে পৌঁছে দিতে হবে: বেগম সেলিমা রহমান নুরের ওপর হামলায় জড়িত কেউ রেহাই পাবে না, সরকারের বিবৃতি ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন প্রতিহত করার কোনও শক্তি নাই: প্রেস সচিব
পবায় অবৈধ ডিসলাইনের কন্ট্রোলরুম সিলগালা

পবায় অবৈধ ডিসলাইনের কন্ট্রোলরুম সিলগালা

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজশাহীর পবায় অবৈধ ডিস লাইন পরিচালনার অভিযোগে কন্ট্রোলরুম সিলগালা করলো প্রশাসন। ১০ বছর ধরে সরকারী নির্দেশনা অমান্য করে দিব্যি ডিস লাইন পরিচালনা করে আসছিলেন আলহাজ্ব বকুল আহমেদ নামের এক ব্যবসায়ী। বৃহস্পতিবার বিকালে উপজেলার বায়া বাজারে (সোনালী ব্যাংকের পাশে) সেই ডিস লাইনের কন্ট্রোল রুমে অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অভিজিত সরকার।

প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, আলহাজ্ব বকুল আহমেদ প্রয়োজনীয় কোন বৈধ অনুমতি না নিয়ে প্রায় এক যুগ থেকে ওয়ান স্কাই কেবল নেটওয়ার্ক নামের ডিস লাইন সংযোগ প্রদান করে ব্যবসা করে আসছেন। সরকারী অনুমোদন তো দূরের কথা তার কাছে নেই কোন প্রকার আয়কর ভ্যাট, পৌর ট্রেড লাইসেন্সের কপি প্রশাসনের অভিযানের সময়ে কোন কিছুই দেখাতে পারেন নি তিনি।

জানা গেছে, বায়া বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় কয়েক হাজার টেলিভিশনে দেয়া আছে তার কন্ট্রোল রুমের সংযোগ। প্রতিটি লাইন থেকে মাসে নেয়া হয় ১০০-১৫০ টাকা। অভিযোগ আছে-সরকারী নির্দেশনার বাইরেও নিজের সার্থে চালাতেন দেশী-বিদেশী অনেক চ্যানেল।

এ ব্যাপারে পবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) অভিজিত সরকার বলেন, আলহাজ্ব বকুল আহমেদ দীর্ঘদিন থেকে অনুমোদন ছাড়াই কেবল লাইনের ব্যবসা করে আসছিলেন। সরকারী অনুমোদনসহ কর ফাঁকি অভিযোগে সাময়িক ভাবে তার ডিসের কন্ট্রোল রুম সিলগালা করা হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, তার বিরুদ্ধে অভিযোগের পরে কয়েকদিন আগে তাকে এই ব্যবসার বৈধ কাগজপত্র দেখাতে বলা হয়। তিনি তা দেখাননি। অভিযানের সময়ে আবারো তার কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র চাওয়া হয়। তারপরও সে কোন কাগজপত্র দেখাতে পারেননি। বৈধ কাগজপত্রাদী উপস্থাপন করলে খুলে দেয়া হবে কেবল নেটওয়ার্কটি।

এ ব্যাপারে অভিযুক্ত আলহাজ্ব বকুল আহমেদ বলেন, ওয়ান স্কাই কেবল নেটওয়ার্কটির মালিক বর্তমানে অষ্ট্রেলিয়ায় অবস্থান করায় কাগজপত্র দেখানো সম্ভব হয়নি। এখান থেকে লাইনের কোন সমস্যা হলে তা মেরামত করা হয় বলে দাবি করেন তিনি।


ads



©2022 newsprobaha.com
Developed by- .:: SHUMANBD ::.