প্রবাহ ডেস্ক: ২০২০ সালে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের কার্যনিবাহী কমিটির মেয়াদ শুরু হয়। দায়িত্ব গ্রহণের আড়াই বছর পর স্ট্যান্ডিং কমিটি এবং গ্রাউন্ডস এন্ড ফ্যাসিলিটিজ কমিটি দিল বাফুফে।
চতুর্থ মেয়াদে বাফুফের সভাপতি কাজী সালাউদ্দীনের প্রায় ২০টি’র কাছাকাছি স্ট্যান্ডিং কমিটি থাকলেও গ্রাউন্ডস কমিটি ছিল না। অবশেষে আড়াই বছর পর এই কমিটি দিলেন ফুটবলের সবোর্চ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
গ্রাউন্ডস এন্ড ফ্যাসিলিটিজ কমিটি কাজ মূলত মাঠের দেখভাল করা। বর্ষায় বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে কর্দমাক্ত মাঠ, কমলাপুরে অনুপযুক্ত টার্ফসহ নানা বিষয় ছিল গ্রাউন্ডস সংক্রান্ত।
গ্রাউন্ডস কমিটি না থাকায় সুনির্দিষ্টভাবে মাঠের দিকে বাফুফের সেভাবে নজর ছিল না। ফলে যে কমিটির অধীনে প্রতিযোগিতা চলে, তারাই মাঠের তত্ত্বাবধান করত।
আগের তিন মেয়াদেই কাজী সালাউদ্দিনের নির্বাহী সদস্য ফজলুর রহমান বাবুল গ্রাউন্ডস কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন। এই মেয়াদে সালাউদ্দিনের বিপরীত প্যানেল থেকে নির্বাচন করে বাবুল নির্বাহী কমিটির সদস্য হতে পারেননি।
জুডিশিয়ারি বাদে (প্লেয়ার স্ট্যাটাস, আপিল ও ডিসিপ্লিনারি) অন্য স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান সাধারণত নির্বাহী কমিটি থেকেই মনোনীত হন।
আড়াই বছর পর নির্বাহী কমিটির বাইরে বাবুলের ওপরই আস্থা রাখতে হচ্ছে ফেডারেশনকে। দায়িত্ব পাওয়ার পর তিনি বলেন, ‘আমি মাঠ নিয়ে কাজ করি। তাই মাঠের দায়িত্ব নেওয়ার অনুরোধ করায় দায়িত্ব নিলাম ’।